গোয়েন্দা রিপোর্টে প্রকাশ

জেলেনস্কির কর্তৃত্ব দ্রুত কমছে

Daily Inqilab ইনকিলাব ডেস্ক :

০৮ মে ২০২৪, ১২:১১ এএম | আপডেট: ০৮ মে ২০২৪, ১২:১১ এএম

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ইউক্রেনীয়দের সমর্থন হারাতে শুরু করেছেন এবং ২০ মে অফিসে তার মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে তিনি তার বৈধতা হারাবেন, রাশিয়ার ফরেন ইন্টেলিজেন্স (এসভিআর) এক বিবৃতিতে বলেছে। ‘(ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্ট) ভলোদিমির জেলেনস্কি স্পষ্টতই ইউক্রেনীয়দের ‘হৃদয় ও মনের’ জন্য লড়াই হারতে শুরু করেছেন, এ কারণে ২০ মে তার পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে প্রেসিডেন্ট হিসাবে তার বৈধতা শেষ হয়ে যাবে।’

এসভিআর উল্লেখ করেছে যে, যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ‘ইউক্রেনের নেতৃত্ব কে দিচ্ছে’ সে বিষয়ে কিছু যায় আসে না। ‘সেই ব্যক্তির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল রাশিয়ার সাথে সশস্ত্র সংঘাত চালিয়ে যেতে সক্ষম হওয়া। ‘শেষ ইউক্রেনীয় বেঁচে থাকা অবধি’ তারা যুদ্ধ চালিয়ে যেতে চায়,’ এসভিআর বলেছিল। ইন্টেল এজেন্সি যোগ করেছে যে, পশ্চিমা দেশগুলো ‘ইউক্রেনের জনসাধারণের অনুভূতিতে যে কোনও পরিবর্তন নিয়ে খুব চিন্তিত।’ ‘ইউএস ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেট এবং ইউরোপীয় এক্সটার্নাল অ্যাকশন সার্ভিস নির্দেশ করে যে ইউক্রেনের নাগরিকরা রাশিয়ার সাথে অবিরাম সংঘর্ষে ক্রমবর্ধমান হতাশাগ্রস্ত হচ্ছে। তারা সরকারী প্রতিষ্ঠানের উপর আস্থাও হারাচ্ছে, এবং উদাসীনতা দ্রুত জাতিকে গ্রাস করছে,’ এসভিআর জোর দিয়ে বলেছে, যোগ করা হয়েছে, ‘ইউক্রেনীয় সশস্ত্র বাহিনী দলত্যাগ এবং স্বেচ্ছায় আত্মসমর্পণের ক্রমবর্ধমান ঘটনাগুলি রিপোর্ট করছে।’ যাইহোক, এসভিআর-এর মতে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় দেশগুলি ‘জেলেনস্কিকে তার অবস্থানে রাখতে চায় কারণ তিনি যুদ্ধের অর্থায়ন প্রকল্পগুলির একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব যা কিয়েভ শাসনের কর্মকর্তা এবং পশ্চিমা অস্ত্র উৎপাদনকারী উভয়ের জন্যই প্রচুর মুনাফা আনছে’। ‘ওয়াশিংটন এবং তার মিত্ররা ইউক্রেনে জেলেনস্কির বিরোধীদের আপাতত সংযম অনুশীলন করতে রাজি করার চেষ্টা করছে,’ এসভিআর উপসংহারে বলেছে।

পশ্চিমা হুমকির জবাবে পারমাণবিক অস্ত্র মহড়া করবে রাশিয়া : যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলোর বিভিন্ন উস্কানি ও হুমকির জবাবে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীকে কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্রের মহড়া চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন। সোমবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য দিয়েছে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, রাশিয়ার বিমান ও নৌবাহিনীর যৌথ উদ্যোগে দেশটির দক্ষিণ সামরিক অঞ্চলে বিভিন্ন ভারি ক্ষেপণাস্ত্র খুব দ্রুতই মহড়ার জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে। রুশ প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন সরাসরি এই মহড়া শুরুর অনুমোদন করেছেন। মস্কোর যুদ্ধ মিশন বাস্তবায়নে অ-কৌশলগত পারমাণবিক প্রস্তুতি বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই মহড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বারবার অ-কৌশলগত পারমাণবিক প্রস্তুতির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। অর্থাৎ যুদ্ধের ময়দানে কৌশলগত নয় এমন পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন ও এর ব্যবহারের প্রস্তুতি নিতেই ওই মহড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে রুশ সামরিক বাহিনী। এতে ক্ষেপণাস্ত্র বিষয়ক দক্ষিণাঞ্চলীয় সামরিক বিভাগ ও নৌবাহিনী অংশ নেবে বলেও জানানো হয়েছে। মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, রুশ ফেডারেশনের বিরুদ্ধে কিছু পশ্চিমা কর্মকর্তাদের উসকানিমূলক বিবৃতি এবং হুমকির প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার আঞ্চলিক অখ-তা এবং সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করাই এই মহড়ার লক্ষ্য। তবে পশ্চিমা দেশগুলো ও ইউক্রেন জানিয়েছে, রুশ বাহিনী পরাজিত না হওয়া পর্যন্ত পিছু হটবে না তারা।

বিরোধীরা রাশিয়াকে ভিতর থেকে ধ্বংস করার চেষ্টা করেছিল : পশ্চিমা বিরোধীরা রাশিয়াকে ভিতর থেকে ধ্বংস করার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়েছিল - রুশ-বিরোধী নিষেধাজ্ঞার ফলাফল যা প্রত্যাশিত ছিল তার বিপরীতে পরিণত হয়েছে, প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন সরকারের সদস্যদের সাথে একটি বৈঠকে বলেছিলেন। ‘অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে কী ঘটেছিল তা আপনি এবং আমি খুব ভাল করেই জানি। সত্যিকার অর্থে তারা রাশিয়ার বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক আগ্রাসন শুরু করেছিল। আমরা যে সীমাহীন সংখ্যক নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হয়েছিলাম তার লক্ষ্য ছিল একটি জিনিস, আপনি এবং আমি এটা ভালো করেই জানি যে, এর লক্ষ্য ছিল রাশিয়াকে শুধু রাজনৈতিকভাবে ধ্বংস করাই নয়, সর্বোপরি শ্রম দলে সমস্যা সৃষ্টি করা, দেশে ব্যাপক বেকারত্ব সৃষ্টি করা এবং ব্যবসা বন্ধ করা। আমাদের বিরোধীরা সফল হয়নি,’ পুতিন বলেছিলেন।

প্রেসিডেন্ট জোর দিয়ে বলেছিলেন যে, রুশ-বিরোধী নিষেধাজ্ঞার ফলাফল ‘যা প্রত্যাশিত ছিল তার ঠিক বিপরীত।’ ‘গত বছর, রাশিয়ার অর্থনীতি বৈশ্বিক অর্থনীতির চেয়ে বেশি হারে বৃদ্ধি পেয়েছে,’ পুতিন উল্লেখ করেছেন। তিনি জোর দিয়ে বলেছিলেন যে, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে, রাশিয়া কেবল ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতৃস্থানীয় দেশগুলির মধ্যেই নয়, তথাকথিত ‘সাত’ (জি৭) রাষ্ট্রগুলোর মধ্যেও এগিয়ে ছিল। ‘একসাথে আমরা সবচেয়ে জটিল ঐতিহাসিক চ্যালেঞ্জগুলির উপযুক্ত উত্তর খুঁজছিলাম এবং সামগ্রিকভাবে, সফলভাবে সেগুলি কাটিয়ে উঠতে পেরেছি। যা মৌলিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ, আমরা বর্তমান সমস্যাগুলি সমাধান করতে অবিরত, নিবিড়ভাবে এবং ধারাবাহিকভাবে মূল জাতীয় লক্ষ্যগুলির কাঠামোর মধ্যে উন্নয়ন এজেন্ডা নিয়ে কাজ করেছি,’ তিনি বলেন।

যুদ্ধবিরতির জন্য পুতিনের সঙ্গে শান্তি আলোচনার আহ্বান ইতালির : রাশিয়ার বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা ব্যর্থ হয়েছে। সুতরাং এখন ইউক্রেনের যুদ্ধের অবসান ঘটানোর জন্য প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিনের সাথে কূটনৈতিক সমাধানের জন্য পশ্চিমাদের কঠোর চেষ্টা করার আহ্বান জানিয়েছেন ইতালির প্রতিরক্ষা মন্ত্রী। সোমবার দৈনিক ইল ম্যাসাজেরোকে দেয়া সাক্ষাতকারে ইতালির প্রতিরক্ষা মন্ত্রী গুইদো ক্রসেটো বলেছেন, পশ্চিমারা ভুল করে বিশ্বাস করেছিল যে, তাদের নিষেধাজ্ঞা রাশিয়ার আগ্রাসন বন্ধ করতে পারে, কিন্তু তারা বিশ্বে তাদের অর্থনৈতিক প্রভাবকে অত্যধিক মূল্যায়ন করেছে। ‘পরিবর্তে ... এ সংকট সমাধানের একমাত্র উপায় হল সবাইকে সম্পৃক্ত করা, প্রথমে একটি যুদ্ধবিরতি এবং তারপরে শান্তি,’ ক্রসেটো বলেছিলেন।

সাক্ষাৎকারকারীর আপত্তির উত্তরে যে, পুতিন আলোচনার জন্য কোন ইচ্ছা দেখাননি, ক্রসেটো উত্তর দিয়েছিলেন, ‘এ কারণেই আমাদেরকে আরও ভাল করে চেষ্টা করতে হবে। আমাদের কূটনীতির সম্ভাব্য পথ ছেড়ে দেয়া উচিত নয়, যতই সংকীর্ণ হোক না কেন।’ যাইহোক, ক্রসেটো ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠানো চালিয়ে যাওয়ার বিষয়ে ইতালির সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানিয়ে বলেছেন যে, এটি ‘একটি যুদ্ধবিরতি এবং শান্তি অর্জনের জন্য সময় এবং শর্তাবলী’ অর্জনের লক্ষ্যে ছিল। ইতালি এই বছর জি-৭ গ্রুপের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করছে। অন্য মন্তব্যে, ক্রসেটো বলেছিলেন যে, যদি রাশিয়ান সৈন্যরা কিয়েভ দখল করে তবে এটি ‘অনিবার্যভাবে অন্যান্য দেশের সাথে সংঘর্ষের দিকে নিয়ে যাবে, যারা তাদের সীমান্তে রাশিয়ান ট্যাঙ্কগুলিকে মেনে নেবে না।’
ইতালীয় মন্ত্রী আরও বলেছেন যে, গত গ্রীষ্মে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেনের পাল্টা আক্রমণ রাশিয়ার সামরিক শ্রেষ্ঠত্বের কারণে একটি ভুল ছিল। ক্রসেটো ব্যক্তিগতভাবে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে সতর্ক করেছিলেন জানিয়ে বলেন যে, তারা ব্যর্থতার জন্য ধ্বংস হয়ে গেছে, ‘কিন্তু আমার কথা শোনা হয়নি’।

ইউক্রেনে সেনা পাঠানো হবে না, ফের জানাল যুক্তরাষ্ট্র : মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনে সৈন্য পাঠানোর পরিকল্পনা করছে না। ‘আমি কংগ্রেসের সদস্যদের দেয়া বিবৃতির বিষয়ে মন্তব্য করতে যাচ্ছি না। প্রেসিডেন্ট স্পষ্ট করেছেন যে, তিনি ইউক্রেনে যুদ্ধের জন্য মার্কিন সেনা পাঠাবেন না,’ তিনি মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের (নিম্ন কক্ষ) বিবৃতির বিষয়ে এ মন্তব্য করেছেন। এর আগে মার্কিন কংগ্রেসের ডেমোক্র্যাটিক নেতা হেকিম জেফ্রিস বলেছিলেন যে, কিয়েভের পরাজয়ের ক্ষেত্রে ওয়াশিংটনকে সম্ভবত ইউক্রেনের সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে তার সৈন্য মোতায়েন করতে হবে। ‘আমরা ইউক্রেনের পতন হতে দিতে পারি না কারণ যদি এটি হয়, তাহলে আমেরিকার জন্য সংঘাতে নামার একটি উল্লেখযোগ্য আশঙ্কা রয়েছে - কেবল আমাদের অর্থ দিয়ে নয়, আমাদের সেনাদের দিয়েও,’ তিনি সিবিএস টেলিভিশনকে দেয়া একটি সাক্ষাতকারে বলেছিলেন। সূত্র : তাস, বিবিসি, রয়টার্স।


বিভাগ : আন্তর্জাতিক


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

সঠিক ওজন ও পরিমাপ নিশ্চিতকরণে বিএসটিআই নিরলস কাজ করে যাচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী

সঠিক ওজন ও পরিমাপ নিশ্চিতকরণে বিএসটিআই নিরলস কাজ করে যাচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী

কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত সাবেক বিজেপি নেতা

কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত সাবেক বিজেপি নেতা

খালেকুজ্জামানের বাড়ী সরকারিভাবে পুননির্মাণের দাবি - ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ

খালেকুজ্জামানের বাড়ী সরকারিভাবে পুননির্মাণের দাবি - ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রগঠনের দাবিতে সারাদেশে জেলা ও মহানগরীতে ইসলামী

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রগঠনের দাবিতে সারাদেশে জেলা ও মহানগরীতে ইসলামী

স্বাচিপ রাজশাহী জেলা শাখার সভাপতি ডা. জাহিদ, সম্পাদক ডা. অর্ণা জামান

স্বাচিপ রাজশাহী জেলা শাখার সভাপতি ডা. জাহিদ, সম্পাদক ডা. অর্ণা জামান

রাজশাহীতে মোটরসাইকেলের কাগজপত্র দেখতে চাওয়ায় পুলিশকে মারপিট, যুবক আটক

রাজশাহীতে মোটরসাইকেলের কাগজপত্র দেখতে চাওয়ায় পুলিশকে মারপিট, যুবক আটক

যৌথ বাহিনীর অভিযানে বান্দরবানে কেএনএফের ৩ সদস্য নিহত

যৌথ বাহিনীর অভিযানে বান্দরবানে কেএনএফের ৩ সদস্য নিহত

ফতুল্লায় হত্যা মামলার আসামি কেরানিগঞ্জে গ্রেপ্তার

ফতুল্লায় হত্যা মামলার আসামি কেরানিগঞ্জে গ্রেপ্তার

মলদোভায় জীবন্ত অবস্থায় বৃদ্ধকে কবর, চারদিন পর উদ্ধার

মলদোভায় জীবন্ত অবস্থায় বৃদ্ধকে কবর, চারদিন পর উদ্ধার

ফেনীতে বজ্রপাতে প্রাণ হারাল শিক্ষার্থী

ফেনীতে বজ্রপাতে প্রাণ হারাল শিক্ষার্থী

সামাজিক সুরক্ষার সুবিধাভোগী বাছাইয়ে অনিয়ম হলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে -ডা. দীপু মনি

সামাজিক সুরক্ষার সুবিধাভোগী বাছাইয়ে অনিয়ম হলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে -ডা. দীপু মনি

ব্রিটেনে ধনকুবেরদের তালিকায় শীর্ষে হিন্দুজা, রাজাকে টপকালেন সুনাক!

ব্রিটেনে ধনকুবেরদের তালিকায় শীর্ষে হিন্দুজা, রাজাকে টপকালেন সুনাক!

মেরিনড্রাইভ সড়কে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজন নিহত

মেরিনড্রাইভ সড়কে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজন নিহত

ইসরাইলে বিস্ফোরক পাঠাচ্ছে ভারত! অস্ত্র বোঝাই জাহাজ আটকাল স্পেন

ইসরাইলে বিস্ফোরক পাঠাচ্ছে ভারত! অস্ত্র বোঝাই জাহাজ আটকাল স্পেন

পায়রা বন্দরের সঙ্গে সড়ক ও রেলের কানেকটিভিটি বাড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ

পায়রা বন্দরের সঙ্গে সড়ক ও রেলের কানেকটিভিটি বাড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ

কাশ্মীরে ফারুক আবদুল্লার সভায় ছুরি হাতে তাণ্ডব আততায়ীর

কাশ্মীরে ফারুক আবদুল্লার সভায় ছুরি হাতে তাণ্ডব আততায়ীর

ইতালি কি ইথিওপিয়াকে ঔপনিবেশিক শোষণের ক্ষতিপূরণ দেবে?

ইতালি কি ইথিওপিয়াকে ঔপনিবেশিক শোষণের ক্ষতিপূরণ দেবে?

সরকার নানা কায়দায় বিরোধী নেতাকর্মীদের নির্যাতন শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল

সরকার নানা কায়দায় বিরোধী নেতাকর্মীদের নির্যাতন শুরু করেছে: মির্জা ফখরুল

কালশীতে রিকশাচালক-পুলিশের সংঘর্ষে পথচারী গুলিবিদ্ধ

কালশীতে রিকশাচালক-পুলিশের সংঘর্ষে পথচারী গুলিবিদ্ধ

ইউরোপিয়ান সোশ্যাল বিজনেস ট্যুরে প্রফেসর ইউনূস

ইউরোপিয়ান সোশ্যাল বিজনেস ট্যুরে প্রফেসর ইউনূস